চাকরীতে ৭ টি বেসিক কম্পিউটার স্কিল যা আপনার থাকা প্রয়োজন (7 Basic Computer Skills You'll Need on the Job)
বর্তমান কঠিন জবের মার্কেটপ্লেসে একাডেমিক কোয়ালিফিকেশনের পাশাপাশি বেসিক কম্পিউটার বা পিসি স্কিল প্রত্যাশা করা হয়। শিক্ষার্থীরা যারা উচ্চ মাধ্যমিক সম্পন্ন করেই বেসিক কম্পিউটার বা পিসি স্কিল শেষ করে, চাকারীপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে তারা অনেকটাই এগিয়ে থাকে। এর একটাই কারণ, ব্যক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে অফিস; সব জায়গাতেই আধুনিক কম্পিউটারের ব্যবহার।
বেসিক কম্পিউটার বা পিসি স্কিল থাকা বর্তমান যেকোনো জবের জন্য বাধ্যতামূলক হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইচ্ছা, দক্ষতা তার সাথে আইটি টুলস স্টুডেন্টদের পার্সোনাল ও কর্মজীবনে বেশ ভাল ইফেক্ট ফেলে। এতে করে আপনার ক্যারিয়ার উন্নত হওয়ার সম্ভাবনা বহুগুণে বেড়ে যায়।
Table of Contents
বেসিক কম্পিউটার বা পিসি স্কিল কি কি?
কম্পিটারকে দৈনন্দিন জীবনের নানারকম প্রয়োজনে প্রয়োগ করতে জানাই বেসিক কম্পিউটার বা পিসি স্কিল। কম্পিউটার বা পিসি দিয়ে আমরা বিদ্যালয়ের সায়েন্স প্রোজেক্ট বানাতে পারি। এছাড়া নানারকম ইভেন্টের ব্যানার তৈরি, কলেজের প্রেজেন্টেশনসহ পর্যাপ্ত কিছুই কম্পিউটারের সাহায্যে করা সম্ভব।
আপনি যদি এসব কাজ কম্পিউটার বা পিসি দিয়ে করার জন্য পারেন, তাহলে আপনি কম্পিটারের বেসিক নলেজে দক্ষ। এসকল কাজ আপনি বাসায় শিখতে পারেন। আবার চাইলে কোন ট্রেনিং সেন্টারে ভর্তি হয়ে যেতে পারেন। ইচ্ছে করলে কোন অনলাইন কোর্সও সম্পন্ন করার জন্য পারেন।যেভাবেই করেন না কেন, প্রতিযোগিতামূলক চাকরীর মার্কেটপ্লেসে নিজের অবস্থান তুলে ধরার জন্য বেসিক পিসি স্কিল জানা একান্ত জরুরী। আজকের নিবন্ধে, আমরা কম্পিউটার শিক্ষার বিষয়গুলির উপর আলোকপাত করব, যা আপনার জানা উচিত। তাহলে চলুন, শুরু করি।
আরও পড়ুনঃ
জমির খাজনা দিতে কি কি কাগজ লাগে? খাজনা কিভাবে দিতে হয়?
১. টাইপিং দক্ষতা
মোবাইলে আমরা সকলেই অনেক ইজিলি টাইপ করতে পারলেও কম্পিউটারের স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে একনাগাড়ে টাইপ করা কষ্টসাধ্য ব্যাপার। এটা কষ্টসাধ্য হলেও একেবারেই ইম্পসিবল কিন্তু নয়। সাধারণ কোন চাকরীতেও একজন কম্পিউটার বা পিসি অপারেটরের ইংরেজী টাইপ করার গতি ইংরেজিতে প্রতি মিনিটে ৪০টি কিওয়ার্ড পর্যন্ত আশা করা হয়।
তাই আপনাকে নিশ্চয়ই টাইপিং কাজে মোটামুটি স্কিলফুল হতে হবে। তবে একমাত্র ইংরেজীই না, একসাথে নিজের ভাষাও কম্পিউটার বা পিসিতে প্রয়োগ করে লিখতে জানতে হবে। একমাত্র চাকরীই না, নিজের প্রচুর পার্সোনাল কাজও ওয়ার্ড প্রসেসিংয়ের সাহায্যে করা সম্ভব।
আপনি হয়তো অ্যাসাইনমেন্টের জন্য একজন টাইপিস্টের শরণাপন্ন হন। অথচ আপনি নিজেই যদি ভালোভাবে টাইপ করতে পারেন, তাহলে বাইরের কাউকে দিয়ে টাইপ করানোর দরকার হবে না। এতে করে নিজের অর্থ তার সাথে সময়- দুটোই বাঁচবে।
ওয়ার্ড প্রসেসিং এর কিছু পপুলার সফটওয়্যার:
- Microsoft Word
- LibreOffice Writer
- WPS Office Free Writer
- FocusWriter
- FreeOffice TextMaker
- Writemonkey
তবে কেবল টাইপিংই সম্পন্ন কাজ নয়। করা লেখাগুলো ফরমেটিং করে উপস্থাপনা করতেও জানতে হবে। এছাড়াও সাধারণ টেক্সটের সঙ্গে ওয়ার্ড প্রসেসিংএর আদার্স উপকরণগুলো মিশিয়ে এটিকে প্রফেশনাল রূপ দিতে হবে।
আরও পড়ুনঃ
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার যোগ্যতা | দেশে কিংবা বিদেশে |
২. গাণিতিক সমস্যা সমাধান
যখন কেউ গাণিতিক প্রবলেম অথবা কোনো হিসাব-নিকাশের কথা বলে, সেই সময় মাথায় আসে মাইক্রোসফট এক্সেল এর নাম। মাইক্রোসফট এক্সেল মূলত হচ্ছে একধরণের স্প্রেডশিট। ওই জায়গা বিভিন্ন প্রকারের টেবিলের সাহায্যে কোনোকিছুর পরিসংখ্যান দেখানো হয়। যেমন: শেয়ার বাজারের সূচক, অফিসের সহযোগীদের কাজে আসার সময়সূচী বা স্যালারী শীট অথবা স্টুডেন্টদের মার্কশিট ইত্যাদি।
এক্সেল শীট ব্যবহারের সাহায্যে আপনি সরল হতে কঠিনতর গাণিতিক সমস্যাগুলো অতিশয় সহজেই সমাধান করতে পারবেন। বেসিক এই কম্পিউটার বা পিসি স্কিল অর্জনের সাহায্যে আপনি অত্যন্ত সহজেই ডাটা এন্ট্রির কাজ করতে পারবেন। আর আধুনিক আইসিটি খাতে ডাটা এন্ট্রির মতন কাজগুলোর ডিমান্ড কিন্তু প্রচুর। এই কম্পিউটার বা পিসি স্কিলটি তাই বিভিন্ন কাজে আসতে পারে
হিসাব-নিকাশের কিছু জনপ্রিয় সফটওয়্যার:
- Microsoft Office Excell
- Apache OpenOffice
- Zoho Sheet
- LibreOffice
- Bime
- FreeOffice 2016
- ThinkFree
- Numbers For Mac
আরও পড়ুনঃ
৩. প্রেজেন্টেশনে দক্ষতা
আপনি ইউনিভার্সিটিতে পড়েন পক্ষান্তরে কোন প্রাইভেট ফার্মে জব করেন, উভয় জায়গাতেই আপনাকে প্রেজেন্টেশনে রেডি থাকতে হবে। প্রধারনত কোন একটি নির্দিষ্ট প্রজেক্টে নিয়োজিত ব্যক্তিরা প্রেজেন্টশন করে করে প্রজেক্টটি সবকিছু বুঝিয়ে বলে।
তবে এই কাজটি আগে কাগজে কলমে এঁকে করার প্রচলন থাকলেও এখন টাইম বদলেছে। প্রেজেন্টেশনে আধুনিকতা আনয়নের লাখে এ কাজ ইদানিং নানারকম সফটওয়্যারের সাহায্যে করা হয়।
প্রোজেক্ট ডিসপ্লে তার সাথে প্রেজেন্টেশন প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে দুটি সফটওয়্যার আমাদের সবচেয়ে অধিক সহযোগিতা করে। আর তা হচ্ছে গুগল স্লাইড তার সাথে মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট। এই দুইটা সফটওয়্যার প্রায় সেইম উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হলেও এদের ভিতরে বেশকিছু তফাৎ রয়েছে।
মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্টে রয়েছে অগণিত টুলস। যার মাধ্যমে প্রচুর সহজেই আপনি প্রেজেন্টেশনকে আকর্ষণীয় করে তুলতে পারবেন। অপরপক্ষে আর গুগল স্লাইডে অনেক বেশি সরঞ্জাম না থাকলেও চটজলদি প্রেজেন্টেশন তৈরির কাজে এটা বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। পাশাপাশি এটা গুগলের ১টি সার্ভিস হওয়ায় আপনি পৃথিবীর যেকোন জায়গা থেকে এটা এক্সেস করতে পারবেন।
- PowerPoint
- Google Slides
- Prezi
- Vyond
- Zoho Show
- Keynote
- Haiku Deck
উপরে উল্লিখিত সব সফটওয়্যারে আপনার পাঁচানো অসীম স্লাইড নিয়ে নিজের রচনা করার অসীম সুযোগ আছে। সেই সাথে ছবি সংযোজন করা, সুর মিশিয়ে যেতে পারে, থিম পরিবর্তন করা যাতে সম্ভব, ফন্ট পরিবর্তন করা – আপনার আঙুলের মুড়ে আপনি এই রঙিন বিশ্বটি নিয়ে যেতে পারেন। আধুনিক যুগে এগিয়ে যাওয়ার জন্য, এই কম্পিউটার বা পিসি দক্ষতা একটি নির্যাতন নয়, বরং এটি আপনার পেশাদার জীবনে অন্যদের সাথে সামঞ্জস্য ও সমতুল্যতা সহজে সারানোর জন্য প্রয়োজনীয়।
আরও পড়ুনঃ
মিডিয়ান ইউআই 1.7 প্রিমিয়াম ব্লগার টেম্পলেট ডাউনলোড করুন মিডিয়ান ইউই ব্লগার টেম্পলেট
৪. গ্রাফিক্স ডিজাইন
আপনি কি আঁকাআঁকি করতে পছন্দ করেন? যদি উত্তর হয় হ্যাঁ, তাহলে কম্পিউটারের বেসিক স্কিল হিসেবে আপনার গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে নেয়া উচিত। গ্রাফিক্স ডিজাইন পিসি শেখার এইরকম একটি অংশ যা ব্যতীত আপনার কম্পিউটার জ্ঞান একেবারেই অসম্পূর্ণ।
গ্রাফিক্সের নানারকম সফটওয়্যার ব্যবহার করে আপনার মুল্যবান ম্যাগাজিন, ব্যানার ও পোস্টার প্রস্তুত করার জন্য পারেন নিমিষেই। শুধুমাত্র একারণে নয়, বন্ধুদের ছবিগুলো ভালো করে এডিট করে তাদের উপহারও দেওয়ার জন্য পারেন। এই উপায়ে, আপনার গ্রাফিক্স প্রকল্পের চর্চা অবিচ্ছিন্ন থাকবে এবং আপনি অতিরিক্ত দক্ষতা অর্জন করে উঠতে পারবেন এই শখে।
গ্রাফিক ডিজাইন শেখার কয়েকটি পপুলার সফটওয়্যার:
- Sketch
- Adobe Illustrator
- Affinity Designer
- Adobe InDesign
- GIMP
- Gravit Designer
- Canva
উপরে উল্লেখ করা এসব সফটওয়্যার গ্রাফিক ডিজাইনের জন্য ম্যাক্সিমাম ব্যবহারকৃত হয়। যদিও এই সফটওয়্যারগুলো ব্যবহার করার জন্য হলে আপনাকে পেমেন্ট দিতে হবে, অথচ আপনি এগুলো এক্সামের জন্য সুনির্দিষ্ট কতিপয় টাইম ফ্রিতে প্রয়োগ করতে পারেন। কিন্তু কোনো কারণ ছাড়া অনেক বিনামূল্যের এডিটিং সফটওয়্যার তার সাথে সরঞ্জাম পাওয়া যায়, যা দিয়ে আপনি বেশ ভালোভাবেই ডিজাইন শিখতে পারবেন।
গ্রাফিক ডিজাইনে ভালো দক্ষতার্জন করলে প্রেজেন্টেশনে এই স্কিল কাজে আসবে। নানারকম প্রভাব ও ভিডিও ক্লিপ ব্যবহারের সাহায্যে আপনার প্রেজেন্টেশনটি হয়ে উঠবে অন্যদের নিকট সহজবোধ্য ও আলাদা। আর আপনি যদি কম্পিউটারে এডোবি ফটোশপ আর ইলাস্ট্রেটর প্রয়োগে নিপুণ হয়ে থাকেন,তাহলে এসব কাজের জন্য সবার প্রথমে কিন্তু আপনাকেই ডেকে আনা হবে!
আরও পড়ুনঃ
বিটকয়েন কী এবং এটি কীভাবে কাজ করে?
৫. ইমেইল পাঠানো এবং গ্রহণ
আপনি একটি পিসি চালাবেন আর ইমেইল সম্মন্ধে জানেন না, তা কি হয়? কম্পিউটারের অন্যতম একটি বেসিক স্কিল হলো ইমেইল সম্পর্কে ফুলফিল ধারণা রাখা। আপনাকে জানতে হবে কিভাবে একটি ইমেইল লিখতে হয়, সেটিকে প্রাপকের নিকট পাঠাতে হয় এবং গ্রহণ করতে হয়।
২০২০ বর্ষের পরিসংখ্যান অনুসারে বর্তমানে বিশ্বজুরে প্রায় ৪ মিলিয়ন ইমেইল ইউজার রয়েছে, যা ২০২৫ সালে ৪.৫ মিলিয়নে পৌঁছাবে। সুতরাং বোঝাই যাচ্ছে, ইমেইলের ব্যবহার জানা কতটা গুরত্বপূর্ণ। এইজন্য ইমেইলের সমুদয় সব প্রয়োগ জানা অতীব জরুরী।
নিচের প্রতিষ্ঠানগুলো বিশ্বজুরে ফ্রিতে ইমেইল সেবা দিয়ে থাকে:
আরও পড়ুনঃ
জিএসনিউজ ব্লগ এবং ম্যাগাজিন ব্লগার টেম্পলেট বিনামূল্যে ডাউনলোড করুন
৬. সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং
সোশ্যাল মিডিয়া সাইটগুলো হচ্ছে নেটওয়ার্কিংয়ের সর্বাপেক্ষা কার্যকরী জায়গা। কারণ এইসব সাইটগুলোতে আমরা নানা প্রকারের ও পেশার মানুষের সঙ্গে অবগত হই। এইসব মানুষেরা আমাদের পরবর্তীতে রকমারি উপকারে আসতে পারেন।
তবে সামাজিক নেটওয়ার্কিং স্কিলসের ভিতরে আপনি কীভাবে কার সঙ্গে কথা বলবেন, নেগেটিভিটি কীভাবে দৃষ্টি না দিয়ে চলবেন- এগুলোও অন্তর্ভুক্ত।
সোশ্যাল গণমাধ্যম ওয়েবসাইট তার সাথে অ্যাপগুলো মানুষের চেয়েও অধিক এক্টিভ থাকে! কিন্তু এগুলো ব্যবহার করতে চাইলে প্রচুর অধিক অর্থের চাই হয় না। তাই শিক্ষার্থীরা প্রায় সবাই এগুলো ব্যবহার করে থাকে।
পড়াশোনা ছাড়া স্টুডেন্টদের তেমন একটা কাজ থাকে না। তাই তারা সোশ্যাল গণমাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় কাটায় তার সাথে আস্তে আস্তে তারা এর প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ে। এইজন্য সোশাল গণমাধ্যম সাইটগুলো ব্যবহারের স্কিল তার সাথে মেথডগুলো জানা জরুরি।
আরও পড়ুনঃ
৭. বেসিক কম্পিউটার হার্ডওয়্যার
কম্পিউটারের নানারকম সফটওয়্যারের কাজ শেখা শেষ হলে আপনার কর্তব্য হবে এর বাহ্যিক দিকে মনোযোগ দেয়া। কম্পিউটারের কোনো পার্টস বিকৃত হয়ে গেলে তা বুঝতে পারা তার সাথে সঠিক করার উপায় জানা জরুরি। যদিও বেসিক পরিস্থিতিতে পিসি হার্ডওয়্যারের সকল ঝামেলার সমাধান আপনার পক্ষে পসিবল হবে না।
আপনার জানা কর্তব্য পিসি কীভাবে ক্লিয়ার তার সাথে ভাইরাসমুক্ত রাখা যায়। র্যাম, হার্ডডিস্ক, বেসিক ইনপুট এবং আউটপুট ডিভাইস সম্পর্কেও ভালো অনুমান রাখা প্রয়োজন। এসব টুকটাক কাজ নিজের জানা থাকলে সাধারণ কোন বিপদের জন্য সার্ভিসিং সেন্টারে যাওয়ার প্রয়োজন পড়বে না। বরং আপনি নিজেই বসের মত এগুলো সঠিক করার জন্য পারবেন।
শেষ কথা
উচ্চ মাধ্যমিকের পর সকল শিক্ষার্থীদেরই কর্তব্য বেসিক পিসি স্কিল গুলো শিখে রাখা। এই স্কিলগুলো শিখে রাখলে আশা করা যায় শিক্ষার্থী তার সাথে চাকুরিপ্রার্থীরা সবক্ষেত্রেই অন্যদের হতে বহু এগিয়ে থাকবে। এসব বিষয়ে ইন্টারনেট থেকেও জানা যায়, আবার কেউ চাইলে কোর্সও করার জন্য পারে।
তবে কেবল চাকুরী প্রার্থীরাই না, যারা অধুনা চাকুরীরত আছেন তাদেরও কম্পিউটারের দরকারি স্কিলগুলো জেনে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে করে অফিসের কাজ পর্যাপ্ত সোজা হয়ে যায়। আর যারা কম্পিউটারের বেসিক স্কিলে দক্ষ তাদের ক্যারিয়ারের জন্য এ বিষয়গুলো অত্যন্ত পজিটিভ প্রভাব ফেলে।
FAQ:------------------------->
**১. বেসিক কম্পিউটার স্কিল কি?**
বেসিক কম্পিউটার স্কিল হল কম্পিউটার ব্যবহারের মৌলিক জ্ঞান এবং দক্ষতা, যা আপনাকে কম্পিউটার সিস্টেম ও সফটওয়্যার ব্যবহারে সাহায্য করে।
**২. কি কি বেসিক কম্পিউটার স্কিলের প্রয়োজন?**
বেসিক কম্পিউটার স্কিল অধ্যয়ন, কাজে ব্যবহার, ডেটা এন্ট্রি, ইমেল করার ক্ষমতা, ইন্টারনেট ব্রাউজ করার যেমন দক্ষতা প্রয়োজন।
**৩. কিভাবে কম্পিউটারে টাইপ করতে শেখা যায়?**
কম্পিউটারে টাইপ করার জন্য আপনাকে কিবোর্ডের বেসিক কীবোর্ড লেআউট জানতে হবে, এবং টাইপিং স্পীড বাড়ানোর জন্য অনুভাগে অনুভাগে অনুশাসন করতে হবে।
**৪. কিভাবে ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে হয়?**
ইন্টারনেট ব্রাউজ করার জন্য আপনাকে একটি ওয়েব ব্রাউজার ব্যবহার করা শেখতে হবে, যেমনঃ Google Chrome, Mozilla Firefox বা Microsoft Edge। তারপর আপনাকে ওয়েব সাইট খুঁজে পেতে এবং লিঙ্ক ক্লিক করতে হবে।
**৫. কিভাবে ইমেল সম্পর্কিত কাজ করতে হয়?**
ইমেল সম্পর্কিত কাজ করার জন্য আপনাকে একটি ইমেল একাউন্ট তৈরি করতে হবে, ইমেল সংরক্ষণ করতে হবে, মেসেজ লেখার প্রয়োজনীয় ধাপ জানতে হবে, এবং ফাইল সংযোজন করতে হবে।
**৬. কিভাবে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ব্যবহার করতে হয়?**
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড একটি টেক্সট প্রসেসিং সফটওয়্যার, যা ডকুমেন্ট তৈরি এবং সম্পাদনা করার জন্য ব্যবহার হয়। আপনি লেখা শুরু করতে হলে "নিউ ডকুমেন্ট" বা "নিউ" অপশন ব্যবহার করতে পারেন।
**৭. কিভাবে ফাইল ও ফোল্ডার ম্যানেজ করতে হয়?**
ফাইল ও ফোল্ডার ম্যানেজমেন্ট এর জন্য আপনাকে অপারেটিং সিস্টেম এবং ফাইল এক্সপ্লোরারের বেসিক ব্যবহার জানতে হবে, ফাইল ও ফোল্ডার তৈরি করতে হবে, কপি করতে হবে, সরিয়ে দিতে হবে, ফোল্ডারে ফাইল সারানো যেনে হবে এবং ডিলিট করতে পারবেন।
এই প্রশ্ন এবং উত্তরগুলি আপনার চাকরির খোঁজে সাহায্য করতে সহায়ক হতে পারে।
Leave a Comment